শ্রম অধিদপ্তর স্থাপিত হয়েছিল বৃটিশ-ভারত বিধির মাধ্যমে। প্রাথমিকভাবে এটি ভারতীয় অভিবাসী শ্রমিক কল্যাণ দেকভাল করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৩১ সালে ভারতীয় অভিবাসী শ্রম দপ্তর জেনারেল শ্রম দপ্তরে রুপান্তরিত হয়। শ্রম অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই শ্রমিক ও মালিকের মধ্যে সুসম্পর্ক স্থাপন, ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ, শ্রম কল্যাণমূলক কর্মসূচী পরিচালনা ও বাস্তবায়ন, শ্রম আইন ও শিল্প সম্পর্ক সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ পরিচালনা এবং শিল্প বিরোধ নিস্পত্তিতে দ্রুত ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। একজন মহাপরিচালক এ অধিদপ্তরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। বিভাগীয় শ্রম দপ্তর, শিল্প সম্পর্ক শিক্ষায়তন এবং আঞ্চলিক শ্রম দপ্তর সহ সারা বাংলাদেশে শ্রম অধিদপ্তরের ৩২টি শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে।
শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র, সপুরা, রাজশাহী শ্রম অধিদপ্তরাধীন একটি দপ্তর। ১৯৬২-৬৩ সালে সরকার কর্তৃক ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ১৯৬৫ সালে অত্র দপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। এ দপ্তর শ্রমিকদের কল্যাণে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচী পরিচালনা করে থাকে। শ্রমিক ও শ্রমিক পরিবারকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবা, পরিবার পরিকল্পনা সেবা, বিনোদন সেবা এবং শ্রম আইন বিষয়ক শ্রমিক শিক্ষা প্রশিক্ষণ সহ এ দপ্তর শ্রম কল্যাণ সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। চিকিৎসা কর্মকর্তা অত্র দপ্তরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস